How to become a freelancer.ফ্রিল্যান্সিং শিখুন A-Z সর্ম্পূণ বাংলায়

 এই Article পড়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারবেন । তবে আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে আরও বেশি করে জানার জন্য বলতে গেলে কুটিনাটি ফ্রিল্যান্সিং এর নাড়িবুড়ি সবকিছু জানতে পারবেন আমার এই ওয়েবসাইটে Freelancing নামে একটা Category আছে সেখানে ক্লিক করে Article গুলো Step by Step পড়তে হবে । আজকে হচ্ছে How to become a freelancer সিরিজের Part 1। আমি আশা করি Article গুলো পড়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারবেন এবং একজন সফল freelancer হবেন। How to become a freelancer সিরিজে শুধুমাত্র ৩টি Part করেছি আমি চাইলে ৩টি Part একসাথে ১টি Article এ দিতে পারতাম কিন্তু Article টি অনেক বড় হয়ে যেত 👇

  How to become a freelancer Part 2

How to become a freelancer Part 3

How to become a freelancer. ফিল্যান্সিং শিখুন A-Z সর্ম্পূণ বাংলায়


 আজকে আলোচনা করবো সেই ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে জেটির সাথে সম্পর্কিত অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। আমি ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করব,আমি কত দিনের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারি, আমি ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করতে পারি, আমি একজন হাউস ওয়াইফ আমি একজন জব এমপ্লয়ী আমি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবো কিনা, আমি একজন ফ্রেসার সবেমাত্র সার্টিফিকেট হাতে পেয়েছি জব পাচ্ছি না আমার দ্বারা ফ্রিল্যান্সিং করে কি ফ্যামিলিতে কিছু যোগান দেওয়া যাবে কিনা, আমি অনার্স ফার্স্ট ইয়ার পড়তেছি আমার দ্বারা ফ্রীলান্সিং হবে কিনা কত টাকা লাগবে শিখতে । কি শিখতে হবে এই সমস্ত যে প্রশ্নগুলো আছে এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনাদের জন্য একটা পেজ তৈরি করেছি  উপরে লিখা আছে কোথায় যেতে হবে সো সেখানে আপনারা এই Article গুলো পেয়ে যাবেন।

আমরা আমাদের টপিকে চলে যায়। মনে করেন আপনি চাকরির জন্য ইন্টারভিউ রুমে গিয়েছেন আপনি কিন্তু আদৌ জানেন না যে ইন্টারভিউ রুমে কিভাবে আলোচনা করতে হয় কিভাবে কথা বলতে হয় আমরা অনেকেই আছি যারা ইন্টারভিউ রুমে গিয়ে দিধোস্ত বোধ করি, নার্ভাস ফিল করি এবং ঠিকমত সেখানে প্রশ্নের উত্তর দিতে জানিনা, ওই খানকার একটা এক্সপেরিয়ান্স এবং ক্লাস রুমের একটা এক্সপেরিয়ান্স  কিন্তু অনেক ডিফারেন্ট ব্যাপার। ঠিক সেরকমই আপনি একটা জব পেলেন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপে্লেসে সেখানে কিভাবে কাজ করতে হবে,বসের সাথে কিভাবে কথা বলতে হবে? কমিউনিকেশন স্কিল আপনার কেমন? এই সমস্ত বিষয়গুলি ইম্পরট্যান্ট আমরা স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে শুধুমাত্র সার্টিফিকেট নিয়ে বের হয়। কিন্তু বাইরের যে আউট নলেজ টা পরিবেশটা এটা আমরা প্রাক্টিক্যালি বুঝে যায়। ঠিক এই জিনিসগুলো আমাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য জানতে হবে।

আমরা অনেক হারবাল এর মত সাইনবোর্ড দেখতে পায় ফ্রিল্যান্সিং শিখুন আয় করেন এটা করেন ওইটা করেন। তিন মাসের ছয় মাসের মধ্যে আয় করুন আমরা বায়ার হাতে ধরিয়ে দেবো অনেক প্রশ্ন আমরা দেখি অনেক সাইনবোর্ড দেখি বিলবোর্ড-পোস্টার থাকে। এগুলো দেখে আমরা আজকে যারা বেকার, লাখ লাখ বাঙালি আজকে Student রা বেকার হয়ে অন্ধর মতো ঘুরছি চাকরির জন্য এই সমস্ত মানুষগুলো যখন ওই ধরনের সাইন বোর্ড দেখে। ঠিক তখন তাদের মনের মধ্যে স্বপ্নের মহল তৈরি হয়ে যায়। আমার মনে হয় এটা একটা লাস্ট Step চাকরি না হলে ফ্রিল্যান্সিং করবো। এটা সত্য আপনি ওনলাইন থেকে আয় করতে পারেন, আপনি আপনার ঘরে বসে আয়  করবেন আপনি আপনার মত করে চলবেন একটা ভালো এমাউন্ট আয় করতে পারবেন। কিন্তু এর সাথে যে পরিশ্রম গুলো আছে সেগুলো আপনাকে ঠিক করে করতে হবে আর এই পরিশ্রম গুলো করতে গিয়ে যদি ব্যাঘাত ঘটে তাহলে আপনিও র্ব্যথটাই যাবেন আর যিনি বিজনেস করছেন তিনি লাববান হবেন। আজকে আমার Article এ টপিক হলো ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং….

আমরা মাঝে মাঝে যখন মানুষদের বলি আমি একজন ফ্রিল্যান্সার। তারা বুঝতে পারে না  এটা কি জিনিস,কিন্তু যখন বলি আমি আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করি ঠিক তখন তারা ঠিকই বুঝেন। তো এটা আমরা শুনে এসেছি, নিউজ পত্রিকার মধ্যে আমরা দেখেছি টিভি নিউজে দেখেছি আউটসোর্সিং করে অনেকে টাকা আয় করছেন। নিজে স্বাবলম্বী হচ্ছেন এ ধরনের নিউজ বাংলাদেশে অনেক আছে কিন্তু আউটসোর্সিং কথার অর্থটা আমরা বুঝিনা ,আর ফ্রীলান্সিং কথার অর্থ তো অনেক দূরের ব্যাপার। প্রথমে আপনাদের শেখায় আউটসোর্সিং কি জিনিস, এবং ফ্রিল্যান্সিং কি জিনিস, খুব সহজ ভাষায় বলি বইয়ের ভাষা ইউজ করব না। আউটসোর্সিং হচ্ছে এমন একটা কাজ, মনে করেন আপনার কোম্পানির কাজ যখন ওভার হয়ে যাচ্ছে এরকম কিছু কাজ এই কাজগুলো আপনি একটু অল্প মূল্য দিয়ে বাইরের কারও কাছ থেকে করে নিচ্ছেন। এটাকে বলে আউটসোর্সিং। এখন ধরুন ইউনাইটেড স্টেটসের একটা কোম্পানি ওয়েব ডিজাইন করে, বিজনেস কার্ড তৈরি করে বা লোগো ডিজাইন তৈরি করে তাদের অনেক গুলো প্রজেক্ট আছে মানে খুব বেশি বেশি কাজ আছে তারা যদি মনে করে যে, আমি এখন একটা লোগো ডিজাইন করব আমি বাংলাদেশের একটা ছেলেকে দিয়ে করিয়ে নেব তাহলে আমার কাজটা কমে আসলো আমি টাকাও কম দিতে পারলাম তাকে।

 এই যে সেই কাজটা করল সে আউটসোর্সিং করল আমি ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে তাকে কাজটা করে দিচ্ছি। যে কাজটি করছে সে ফ্রিল্যান্সিং করেছে, তো আজকে থেকে আউটসোর্সিং করে টাকা ইনকাম করি কথাটা ভুলে যাবেন আজকে থেকে সবাইকে বলবেন যে আমরা ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করি।সো নাম্বার ওয়ান আপনাদেরকে বোঝালাম সেটি হচ্ছে আউটসোর্সিং বলতে সেই বায়ারকে বুঝায় যিনি আউটসোর্সিং করে আপনার কাছে কাজ করিয়ে নেয় ঠিক আছে আর ফ্রীলান্সিং বলতে এমন একজন মানুষ যিনি সে বায়ারটার কাজ করে দিচ্ছে। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন এখন ফ্রিল্যান্সিং মানে আমরা বুঝি অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন,আসলে যখন মানুষ অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনে কথা চিন্তা করে ঠিক তখন ভাবে যে ফ্রিল্যান্সিং এর নাম।

আসলে কিন্তু না ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারটা একটু আলাদা যারা ব্লগিং করে আয় করে,যারা মার্কেটিং করে আয় করে, তাদের ব্যাপারটা একটু আলাদা। যারা ওয়েব সাইট তৈরী করে আয় করছে তাদের ব্যাপারটা আলাদা। এখন আমি প্রথমে ধরেন আপনাদেরকে শেখাবো যে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় কিভাবে করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং এটি কি জিনিস খায় না মাথায় দেয় নাকি ঘসে, সো ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য আসলে কিছু Skill লাগে। যেমন আপনি একটা কাজ করে দিচ্ছেন আরেকজন মানুষের আমি একটু আগেই বলেছি আউটসোর্সিং এবং ফ্রীলান্সিং সো যিনি আউটসোর্স করছেন তিনি আপনাকে কিছু না কিছু একটা কাজ করতে দিবেন এবং আপনি যখন তার কাজটি করে দেবেন ঠিক তখনই আপনাকে আপনার ব্যাংকে টাকা টান্সফার করবে। তখন আপনি কি কাজ করবেন  আপনাকে সে কি কাজটা করতে দিবে, এজন্য আমাদেরকে জানতে হবে অনলাইনে আসলে কোন কোন কাজগুলো তারা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে করতে দেয় ঠিক আছে, তাহলে আমরা প্রথমে জেনে নিব যে কোন কোন কাজগুলো আসলে করতে দেয়, সিপিইউ মার্কেটিং এ বিষয়টা কিন্তু ওতপ্রোতভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে জড়িত না বা ডিজিটাল মার্কেটিং অনেকে আছে এই কোর্স গুলো করতে চায় তো বেসিক্যালি গ্রাফিক্স, ওয়েব, SEO মার্কেটিং, ট্রানস্ক্রিপশন, ট্রানসলেশন এন্ড কাস্টমার সাপোর্ট ম্যানেজার আর্কিটেক্ট ডিজাইন তারপর আরো অনেকগুলো আছে ভিডিও এডিটিং, থ্রিডি এনিমেশন তৈরি কার্টুন এনিমেশন তৈরি করা এরকম অনেকগুলো কাজ আছে টি-শার্ট ডিজাইন করতে পারেন এই কাজগুলো করে দেই আমরা ফ্রিল্যান্সিং করি।

যারা একচুয়ালি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে আয় করছেন তার এক টায়পের মার্কেটার তারা কিন্তু মানে টোটালি ফ্রিল্যান্সার না। আপনাকে ভাবতে হবে যে আপনি আসলে ফ্রিল্যান্সিং করবেন নাকি ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন নাকি আপনি ওয়েব সাইট তৈরি করে এডসেন্স থেকে আয় করবেন এই বিষয়গুলো আগে জানতে হবে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে চান তাহলে সিলেট করেন, কোন Category নিয়ে কাজ করবেন । আপনি যদি Graphic-Designer হয়ে আয় করেন তাহলে আপনাকে কারো কাছ থেকে কাজ চেয়ে নিয়ে কাজ করতে হবে। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনার হন সেম আপনি যদি থ্রিডি এনিমেশন করেন সেম  আপনি যদি আর্কিটেকচার হন আপনাকে সে কাজটি করতে হবে কেউ আপনাকে ডিজাইন টা করতে দিবে আপনি করবেন। এই কাজগুলো কোথায় খুঁজতে পাওয়া যায়  সেটাও জানতে হবে তো আপনি যখন কোন একটা কাজ করতে যাচ্ছেন অবশ্যই আপনাকে এর ভিতরের ইনসাইড আউটসাইড সবই বুঝতে হবে তারপর শুরু করেন, আমি কেন এই কথাগুলো ঘুরিয়ে পেচিয়ে বলছি আপনার হয়তো আজকে বিরক্ত লাগছে কথাগুলো পড়ে যে এনি বেশি কথা বলে কিন্তু কেন বলছি এটা আপনি আর কয়েকদিন পর বুঝতে পারবেন আর এই যে আজকে কথাগুলো বললাম এই কথাগুলোর যারা বোঝে না তাদের কাছে শুধুমাত্র একটি Article কিন্তু যাদের প্রয়োজন তাদের কাছে এটি কোটি টাকার সম্পদ। তো আমরা আজকে জেনেছি আউটসোর্সিং কি জিনিস এবং ফ্রিল্যান্সিং কি জিনিস।

ফ্রিল্যান্সিং করে আসলে কি কাজ করতে হয় এবং কোথায় করে সেই কাজের লিস্ট পরের Article এ পাবেন।

 



Post a Comment (0)
Previous Post Next Post